Drone-TM Cream 15 gm

Cream

Original price was: 830.00৳ .Current price is: 788.00৳ .

20 People watching this product now!

Description

মেছতার সমাধান Drone TM cream

মেছতা ত্বকের একটি অন্যতম সমস্যা। সাধারণত ৩০ বছর বয়সের পর মেয়েদের ত্বকে মেছতা বেশি দেখা যায় যদিও ইহা নারী ও পুরুষ সবার ত্বকে দেখা দিতে পারে। মেছতার কারণে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা নষ্ট হয় এবং নারীরা মানসিকভাবে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। বাংলাদেশে মেছতা ত্বকের একটি Common সমস্যা। আজকে চলুন মেছতা নিয়ে বিস্তারিত জানা যাক।
মেছতা কি ?
মানুষের ত্বকে মেলানিন নামক একটি উপাদান থাকে যার উপস্থিতির কারণে ত্বক ফর্সা বা কালো হয়। বয়সের সাথে সাথে আমাদের ত্বকের মেলানিন এর ভারসাম্যতা নষ্ট হয় এবং ত্বকের কোনো অংশে মেলানিনের অধিক উপস্থিতির কারণে ত্বক বেশি কালো দেখায়। মেছতা একটি বিশেষ ধরণের (Pigmentation). মেছতার কারণে ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য নষ্ট হয়, কিন্তু ইহা ত্বকের জন্য বিশেষ ক্ষতিকর নয়।
মেছতা শরীরের কোথায় দেখা যায় ?
মেছতা শরীরের বিভিন্ন স্থানে দেখা যেতে পারে। কিন্তু সাধারণত গালে মেছতা খুব বেশি দেখা যায়। এছাড়াও নাকের উপরে গলায়, ঘাড়ে ইত্যাদি অংশেও মেছতা দেখা যেতে পারে।
মেছতা কি কি কারণে দেখা যেতে পারে ?
বিভিন্ন কারণে ত্বকে মেছতা দেখা দিতে পারে। সাধারণত সন্তান জন্মদানের পর মেছতা বেশি দেখা যায়। এছাড়াও রোদে বেশি সময় থাকলে, ত্বকের হরমোনের পরিবর্তনের ফলে বা বংশগত কারণে ও ত্বকে মেছতা দেখা যেতে পারে। মেছতার অন্যতম মূল কারণ হল নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার না রাখা। ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে মৃত কোষ ত্বকে অনেকদিন ধরে জমা হতে থাকে এবং ত্বকে মেছতা পরে যেতে পারে।
মেছতার প্রতিকার
ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।
বেশি বেশি পানি পান করতে হবে
বেশি পরিমানে চিনি বা জাল না খাওয়াই ভালো।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল না খাওয়া ভালো।
রোদে বের হবার পূর্বে অবশ্যই Suncream ব্যবহার করতে হবে। আপনার জন্য কোন Suncream প্রযোজ্য হবে তা আপনার ত্বকের ধরণের উপর নির্ভর করবে। Suncream রোদে যাওয়ার ২০ মিনিট পূর্বে লাগাতে হবে এবং ২ ঘন্টা পর পর পূর্বের Suncream ধুয়ে নতুন করে লাগাতে হবে।
মেছতার চিকিৎসা ?
ত্বকের নিয়মিত যত্নই হতে পারে খুব ভালো চিকিৎসা। তবে, যেহেতু মেছতা অনেক সময় হরমোনের তারতম্যের কারণে হয়ে থাকে, তাই অনেক সময় ত্বকের মেছতা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিলে মেছতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়ে থাকে। এই জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উত্তম। মেছতা ত্বকের একটি অন্যতম সমস্যা। সাধারণত ৩০ বছর বয়সের পর মেয়েদের ত্বকে মেছতা বেশি দেখা যায় যদিও ইহা নারী ও পুরুষ সবার ত্বকে দেখা দিতে পারে। মেছতার কারণে ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা নষ্ট হয় এবং নারীরা মানসিকভাবে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। বাংলাদেশে মেছতা ত্বকের একটি Common সমস্যা। আজকে চলুন মেছতা নিয়ে বিস্তারিত জানা যাক।
মেছতা কি ?
মানুষের ত্বকে মেলানিন নামক একটি উপাদান থাকে যার উপস্থিতির কারণে ত্বক ফর্সা বা কালো হয়। বয়সের সাথে সাথে আমাদের ত্বকের মেলানিন এর ভারসাম্যতা নষ্ট হয় এবং ত্বকের কোনো অংশে মেলানিনের অধিক উপস্থিতির কারণে ত্বক বেশি কালো দেখায়। মেছতা একটি বিশেষ ধরণের (Pigmentation). মেছতার কারণে ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য নষ্ট হয়, কিন্তু ইহা ত্বকের জন্য বিশেষ ক্ষতিকর নয়।
মেছতা শরীরের কোথায় দেখা যায় ?
মেছতা শরীরের বিভিন্ন স্থানে দেখা যেতে পারে। কিন্তু সাধারণত গালে মেছতা খুব বেশি দেখা যায়। এছাড়াও নাকের উপরে গলায়, ঘাড়ে ইত্যাদি অংশেও মেছতা দেখা যেতে পারে।
মেছতা কি কি কারণে দেখা যেতে পারে ?
বিভিন্ন কারণে ত্বকে মেছতা দেখা দিতে পারে। সাধারণত সন্তান জন্মদানের পর মেছতা বেশি দেখা যায়। এছাড়াও রোদে বেশি সময় থাকলে, ত্বকের হরমোনের পরিবর্তনের ফলে বা বংশগত কারণে ও ত্বকে মেছতা দেখা যেতে পারে। মেছতার অন্যতম মূল কারণ হল নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার না রাখা। ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে মৃত কোষ ত্বকে অনেকদিন ধরে জমা হতে থাকে এবং ত্বকে মেছতা পরে যেতে পারে।
মেছতার প্রতিকার
ত্বক নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।
বেশি বেশি পানি পান করতে হবে
বেশি পরিমানে চিনি বা জাল না খাওয়াই ভালো।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল না খাওয়া ভালো।
রোদে বের হবার পূর্বে অবশ্যই Suncream ব্যবহার করতে হবে। আপনার জন্য কোন Suncream প্রযোজ্য হবে তা আপনার ত্বকের ধরণের উপর নির্ভর করবে। Suncream রোদে যাওয়ার ২০ মিনিট পূর্বে লাগাতে হবে এবং ২ ঘন্টা পর পর পূর্বের Suncream ধুয়ে নতুন করে লাগাতে হবে।
মেছতার চিকিৎসা ?
ত্বকের নিয়মিত যত্নই হতে পারে খুব ভালো চিকিৎসা। তবে, যেহেতু মেছতা অনেক সময় হরমোনের তারতম্যের কারণে হয়ে থাকে, তাই অনেক সময় ত্বকের মেছতা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন। প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা নিলে মেছতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়ে থাকে। এই জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উত্তম।